About
Srimad Swami Paramananda in course of travelling over India in request of spiritual master, with his mind free from worldly attachment, without any resources, helpless, travelled to various places, villages and cities, churches, temples, many sacred place, hills and caves and felt with all his heart the picture of deteriorating condition of India society. He observed exploitation and atrocities of selfish persons of the society and that innumerable poor and illiterate persons were victims of their exploitation and atrocities. Pained with their heart-rending affliction, he gave up instantly all pursuits of happiness in his life.
As a result a great seed of doing welfare for people was planted in his heart by the will of Eternity. With this object of serving mankind as the living God he reached Banagram after few years he reached at Raina, an interior and unknown village under postal zone of Raina in the district of Burdwan, West Bengal, inspired and directed by Eternity. Here he found some noble, generous and unselfish person who realized the pain that was burning in his heart. And finally with the co-operation, enthusiastic support and modest help from well-wishers of different villages and towns this institution was established in the name Tapaban Ashram in 1986.
স্বামী পরমানন্দজী
শ্রী শ্রী গুরুমহারাজের সমগ্র জীবনকাহিনীই মহিমময়। তাঁর মহিমার কথা আলাদা করে একটা বা দুটো আর কি বলা যায় ! তবু সবার সাথে গুরুমহারাজের জীবনে ঘটে যাওয়া কিছু কিছু ঘটনার কথা শেয়ার করার চেষ্টায় – এই আলোচনা।Read More
ন'কাকা
ন’কাকা ছিলেন অত্যন্ত সহজ-সরল , সাদা-সিদে একজন মানুষ ! তাঁর অসম্ভব সহজতা ও সারল্যই যেন তাঁর মহাপুরুষত্বের পরিচায়ক ! এ এক অলৌকিক সারল্য ! একটু মজার কোন কথা শুনলে বা কোন ব্যাপারে উনি আনন্দ প্রকাশ করতে গেলেই হাততালি দিয়ে চোখ বন্ধ করে , মাথা নেড়ে নেড়ে হাসতেন!Read More
স্বামী বাউলানন্দজী
স্বামী বাউলানন্দজীর শিষ্যরা তাঁকে শ্রীরামকৃষ্ণের অবতার হিসাবে জানতো। তিনি স্বামী বিবেকানন্দকে নিজের বড় ভ্রাতা হিসাবে পরিচয় দিতেন। মহাসাধক রামতীর্থ ছিল যেন তাঁর অভিন্ন আত্মা। তিনি নিজেকে শ্রীচৈতন্যদেবের ছায়া হিসাবে মনে করতেন।
Read More
স্বামী পরমানন্দজী
শ্রী শ্রী গুরুমহারাজের সমগ্র জীবনকাহিনীই মহিমময়। তাঁর মহিমার কথা আলাদা করে একটা বা দুটো আর কি বলা যায় ! তবু সবার সাথে গুরুমহারাজের জীবনে ঘটে যাওয়া কিছু কিছু ঘটনার কথা শেয়ার করার চেষ্টায় – এই আলোচনা।Read More
ন'কাকা
ন’কাকা ছিলেন অত্যন্ত সহজ-সরল , সাদা-সিদে একজন মানুষ ! তাঁর অসম্ভব সহজতা ও সারল্যই যেন তাঁর মহাপুরুষত্বের পরিচায়ক ! এ এক অলৌকিক সারল্য ! একটু মজার কোন কথা শুনলে বা কোন ব্যাপারে উনি আনন্দ প্রকাশ করতে গেলেই হাততালি দিয়ে চোখ বন্ধ করে , মাথা নেড়ে নেড়ে হাসতেন!Read More
স্বামী বাউলানন্দজী
স্বামী বাউলানন্দজীর শিষ্যরা তাঁকে শ্রীরামকৃষ্ণের অবতার হিসাবে জানতো। তিনি স্বামী বিবেকানন্দকে নিজের বড় ভ্রাতা হিসাবে পরিচয় দিতেন। মহাসাধক রামতীর্থ ছিল যেন তাঁর অভিন্ন আত্মা। তিনি নিজেকে শ্রীচৈতন্যদেবের ছায়া হিসাবে মনে করতেন।
Read More
About
Srimad Swami Paramananda in course of travelling over India in request of spiritual master, with his mind free from worldly attachment, without any resources, helpless, travelled to various places, villages and cities, churches, temples, many sacred place, hills and caves and felt with all his heart the picture of deteriorating condition of India society. He observed exploitation and atrocities of selfish persons of the society and that innumerable poor and illiterate persons were victims of their exploitation and atrocities. Pained with their heart-rending affliction, he gave up instantly all pursuits of happiness in his life.
As a result a great seed of doing welfare for people was planted in his heart by the will of Eternity. With this object of serving mankind as the living God he reached Banagram after few years he reached at Raina, an interior and unknown village under postal zone of Raina in the district of Burdwan, West Bengal, inspired and directed by Eternity. Here he found some noble, generous and unselfish person who realized the pain that was burning in his heart. And finally with the co-operation, enthusiastic support and modest help from well-wishers of different villages and towns this institution was established in the name Tapaban Ashram in 1986.
religions – we need humanity”
About Author
।।সংক্ষিপ্ত জীবনী।।
শ্রীধর ব্যানার্জি জন্মগ্রহণ করেছিলেন বর্ধমান জেলার কেতুগ্রাম থানার অন্তর্গত রশুই গ্রামে। ওনার পিতার নাম শ্রীযুক্ত অম্বুজাক্ষ বন্দ্যোপাধ্যায় এবং মাতার নাম পূর্ণশশী দেবী। বাংলা ১৩৬৫ সনের ২৮শে মাঘ সরস্বতী পুজোর আগের দিন ভোরে ওনার জন্ম হয়। কুলদেবতা শালগ্রাম শিলা শ্রীধর-এর নাম অনুসারে পারিবারিক নাম রাখা হয় “শ্রীধর”। ওনার ছোটবেলা রসুই গ্রামে কেটেছিল। উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত পড়াশোনা হয়েছিল বিল্লেশ্বর হাই স্কুলে । এরপর কাটোয়া কলেজে গ্রাজুয়েশন । গ্রাজুয়েশন এর পর উনি হাওড়ায় শিবপুরে ওনার বড় দাদা গঙ্গানারায়ন বন্দ্যোপাধ্যায়ের গৃহে বেশ কিছুদিন কাটিয়েছিলেন । সেই সময়েই ওনার সাথে পরিচয় হয় স্বামী পূর্ণানন্দের । যাঁর হাত ধরে উনি পৌঁছে গিয়েছিলেন মেমারি(পূর্ব বর্ধমান)-র নিকট বনগ্রাম পরমানন্দ মিশনে, স্বয়ং গুরু মহারাজ স্বামী পরমানন্দের চরণপ্রান্তে।