জিজ্ঞাসু :– গোটা পৃথিবীটাই তো এখন(১৯৯৮) অশান্ত – চারিদিকে যুদ্ধ-বিগ্রহ লেগেই আছে। আবার এর সঙ্গে বিভিন্ন দেশে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ও চলছে ! এইরকমই কি এখন চলতে থাকবে গুরুজী ?
গুরুমহারাজ :– দ্যাখো, প্রাকৃতিক বিপর্যয় যে কোনো সময়েই হোতে পারে_এটা Natural Phenomenon কিন্তু সেটা অস্বাভাবিক ভাবে ঘটতে থাকলেই _ব্যাপারটা চিন্তার হয়। তবে, তোমাদেরকে তো আমি আগেই বলেছি যে, পৃথিবী গ্রহের ভার ২০০২ সাল থেকে যেহেতু পৃথিবী গ্রহের গুরুকুল অর্থাৎ কয়েকজন নির্দিষ্ট মহাত্মা-মহাপুরুষ নিতে চলেছেন – তাই তারপর থেকে পৃথিবীতে যা কিছু ঘটবে,তা প্রাকৃতিক হোক বা সামাজিক অথবা রাজনৈতিক _ সবকিছুই তাঁদের নজরে থাকবে।
যাইহোক, তুমি যে দুশ্চিন্তা করছো__তা কিন্তু অমূলক নয় । নানা ধরণের প্রাকৃতিক বিপর্যয় এখন কিন্তু চলতেই থাকবে, আর তা শুধু ভারতবর্ষেই ঘটবে, তা নয় – গোটা বিশ্বব্যাপী-ই এটা ঘটতে থাকবে।
ভূমিকম্প, ঘূর্ণিঝড়, প্লাবন, উল্কাপাত, যুদ্ধ, আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত এগুলিকে প্রাকৃতিক বিপর্যয় বলে, আর এগুলির ফলে জীবনহানি, শস্যক্ষয়, অন্যান্য ক্ষয়ক্ষতি-ই শুধু নয় – মহাবিশ্বে পৃথিবীর যে নির্দিষ্ট কক্ষপথে পরিভ্রমণ হয়ে চলেছে –সেখানে কিছুটা হোলেও ইতর বিশেষ ঘটে ! তাছাড়াও পরিবর্তন ঘটে পৃথিবীর অভ্যন্তরের বিভিন্ন প্লেটের অবস্থানের, পরিবর্তন ঘটে ভূ-বৈচিত্রের !
বহু পূর্বকালে এইরকমই বিশাল বিশাল মারাত্মক সব প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে পৃথিবী গ্রহের অবস্থানের বহু পরিবর্তন ঘটেছে, পরিবর্তন ঘটেছে পৃথিবীর উপরিতলের মানচিত্রের। পৃথিবী প্রথমাবস্থায় প্রচন্ড উত্তপ্ত ছিল কিন্তু ধীরে ধীরে পৃথিবীর উপরিতল যখন প্রথম ঠান্ডা হয়েছিল, তখন পৃথিবী গ্রহে ছিল অখন্ড স্থলভূমি। এখন যে পৃথিবী গ্রহ ৭-টি খন্ডে (মহাদেশ) বিভক্ত দেখা যাচ্ছে – এগুলি কিন্তু এইরকমই নানান প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ফল ! বিভিন্ন সময়ে মহাকাশ থেকে উল্কাপাত হয়ে বহুবার পৃথিবী গ্রহের অনেককিছু ওলট-পালট হয়ে গেছে ! তবে বারবার পৃথিবী গ্রহকে মহাজাগতিক বিপদ থেকে রক্ষা করে আসছে বৃহস্পতি গ্রহ ! আধুনিক মহাকাশ বিজ্ঞানীরাও ব্যাপারটা এখন জানতে পেরেছে। ভারতীয় শাশ্ত্রাদিতে বৃহস্পতিকে গুরু বলা হয়েছে। গুরু যেমন শিষ্যকে বুক দিয়ে রক্ষা করেন – তেমনি মহাজাগতিক ক্ষেত্রেও পৃথিবীকে বারবার বুক পেতে রক্ষা করে চলেছে বৃহস্পতি গ্রহ !
পৃথিবী গ্রহের মানুষকেও সদগুরু এইভাবেই রক্ষা করে থাকেন। এইজন্যেই মহাজনগণ বারবার মানবকে গুরুমুখী হোতে বলেন। মানব গুরুমুখী হোলে, গুরুর আদর্শ অনুসরণ করলে, গুরুবাক্য পালন করে জীবনপথে চললে__ বহু বিপর্যয় থেকে রক্ষা পায়।
তবে তুমি যে বলছিলে গোটা পৃথিবীতে এখন যুদ্ধকালীন পরিস্থিতি – সেটাও ঠিক ! যুদ্ধ চলছেই তো – পাকিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশ, ভারতের কাশ্মীর, ওদিকে চেচনিয়া, আফগানিস্তান, বসনিয়া, ঘানা, ইরান-ইরাক, ইসরাইল-লেবানন ইত্যাদি বিভিন্ন দেশে যুদ্ধ তো চলছেই। গোটা বিশ্বে যে অত্যধিক জনসংখ্যা_ তার নিয়ন্ত্রণ করবে কে ? Death, disease and destruction – এই তিন উপায়েই জনসংখ্যার balance হবে। Destruction বলতে ঐ দুটোকেই বোঝায় অর্থাৎ প্রাকৃতিক বিপর্যয় এবং যুদ্ধ। এইতো কদিন আগে (১৯৯৮) আমেরিকা, রাশিয়া – এই দুই দেশের সাথে ভারতের anti-terrorist চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে ! আমেরিকার গায়ে হাত দিয়েছে যে terrorist গোষ্ঠী, সেগুলিকে ওরা বাঁচিয়ে রাখবে না। ভারতের সাহায্য নিলে সেটা ত্বরান্বিত হবে।
এতদিন আমেরিকা ভারতকে এড়িয়ে পাকিস্তানের সাহায্য নিচ্ছিলো – তাই দেরী হচ্ছিলো। ভারতের সাহায্য নিলে_ এই movement-এ গতি আসবে৷।
গুরুমহারাজ :– দ্যাখো, প্রাকৃতিক বিপর্যয় যে কোনো সময়েই হোতে পারে_এটা Natural Phenomenon কিন্তু সেটা অস্বাভাবিক ভাবে ঘটতে থাকলেই _ব্যাপারটা চিন্তার হয়। তবে, তোমাদেরকে তো আমি আগেই বলেছি যে, পৃথিবী গ্রহের ভার ২০০২ সাল থেকে যেহেতু পৃথিবী গ্রহের গুরুকুল অর্থাৎ কয়েকজন নির্দিষ্ট মহাত্মা-মহাপুরুষ নিতে চলেছেন – তাই তারপর থেকে পৃথিবীতে যা কিছু ঘটবে,তা প্রাকৃতিক হোক বা সামাজিক অথবা রাজনৈতিক _ সবকিছুই তাঁদের নজরে থাকবে।
যাইহোক, তুমি যে দুশ্চিন্তা করছো__তা কিন্তু অমূলক নয় । নানা ধরণের প্রাকৃতিক বিপর্যয় এখন কিন্তু চলতেই থাকবে, আর তা শুধু ভারতবর্ষেই ঘটবে, তা নয় – গোটা বিশ্বব্যাপী-ই এটা ঘটতে থাকবে।
ভূমিকম্প, ঘূর্ণিঝড়, প্লাবন, উল্কাপাত, যুদ্ধ, আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত এগুলিকে প্রাকৃতিক বিপর্যয় বলে, আর এগুলির ফলে জীবনহানি, শস্যক্ষয়, অন্যান্য ক্ষয়ক্ষতি-ই শুধু নয় – মহাবিশ্বে পৃথিবীর যে নির্দিষ্ট কক্ষপথে পরিভ্রমণ হয়ে চলেছে –সেখানে কিছুটা হোলেও ইতর বিশেষ ঘটে ! তাছাড়াও পরিবর্তন ঘটে পৃথিবীর অভ্যন্তরের বিভিন্ন প্লেটের অবস্থানের, পরিবর্তন ঘটে ভূ-বৈচিত্রের !
বহু পূর্বকালে এইরকমই বিশাল বিশাল মারাত্মক সব প্রাকৃতিক বিপর্যয়ে পৃথিবী গ্রহের অবস্থানের বহু পরিবর্তন ঘটেছে, পরিবর্তন ঘটেছে পৃথিবীর উপরিতলের মানচিত্রের। পৃথিবী প্রথমাবস্থায় প্রচন্ড উত্তপ্ত ছিল কিন্তু ধীরে ধীরে পৃথিবীর উপরিতল যখন প্রথম ঠান্ডা হয়েছিল, তখন পৃথিবী গ্রহে ছিল অখন্ড স্থলভূমি। এখন যে পৃথিবী গ্রহ ৭-টি খন্ডে (মহাদেশ) বিভক্ত দেখা যাচ্ছে – এগুলি কিন্তু এইরকমই নানান প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ফল ! বিভিন্ন সময়ে মহাকাশ থেকে উল্কাপাত হয়ে বহুবার পৃথিবী গ্রহের অনেককিছু ওলট-পালট হয়ে গেছে ! তবে বারবার পৃথিবী গ্রহকে মহাজাগতিক বিপদ থেকে রক্ষা করে আসছে বৃহস্পতি গ্রহ ! আধুনিক মহাকাশ বিজ্ঞানীরাও ব্যাপারটা এখন জানতে পেরেছে। ভারতীয় শাশ্ত্রাদিতে বৃহস্পতিকে গুরু বলা হয়েছে। গুরু যেমন শিষ্যকে বুক দিয়ে রক্ষা করেন – তেমনি মহাজাগতিক ক্ষেত্রেও পৃথিবীকে বারবার বুক পেতে রক্ষা করে চলেছে বৃহস্পতি গ্রহ !
পৃথিবী গ্রহের মানুষকেও সদগুরু এইভাবেই রক্ষা করে থাকেন। এইজন্যেই মহাজনগণ বারবার মানবকে গুরুমুখী হোতে বলেন। মানব গুরুমুখী হোলে, গুরুর আদর্শ অনুসরণ করলে, গুরুবাক্য পালন করে জীবনপথে চললে__ বহু বিপর্যয় থেকে রক্ষা পায়।
তবে তুমি যে বলছিলে গোটা পৃথিবীতে এখন যুদ্ধকালীন পরিস্থিতি – সেটাও ঠিক ! যুদ্ধ চলছেই তো – পাকিস্তানের বিভিন্ন প্রদেশ, ভারতের কাশ্মীর, ওদিকে চেচনিয়া, আফগানিস্তান, বসনিয়া, ঘানা, ইরান-ইরাক, ইসরাইল-লেবানন ইত্যাদি বিভিন্ন দেশে যুদ্ধ তো চলছেই। গোটা বিশ্বে যে অত্যধিক জনসংখ্যা_ তার নিয়ন্ত্রণ করবে কে ? Death, disease and destruction – এই তিন উপায়েই জনসংখ্যার balance হবে। Destruction বলতে ঐ দুটোকেই বোঝায় অর্থাৎ প্রাকৃতিক বিপর্যয় এবং যুদ্ধ। এইতো কদিন আগে (১৯৯৮) আমেরিকা, রাশিয়া – এই দুই দেশের সাথে ভারতের anti-terrorist চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে ! আমেরিকার গায়ে হাত দিয়েছে যে terrorist গোষ্ঠী, সেগুলিকে ওরা বাঁচিয়ে রাখবে না। ভারতের সাহায্য নিলে সেটা ত্বরান্বিত হবে।
এতদিন আমেরিকা ভারতকে এড়িয়ে পাকিস্তানের সাহায্য নিচ্ছিলো – তাই দেরী হচ্ছিলো। ভারতের সাহায্য নিলে_ এই movement-এ গতি আসবে৷।