গুরুমহারাজের (স্বামী পরমানন্দ) কথা_ “পুরোনো সেই বনগ্রামের কথা” – য় লিখতে গিয়ে অনেক সময়ই উল্লেখ করা হয়েছে যে প্রথম দিকে (গুরুমহারাজের এটা দ্বিতীয় কুঠিয়া) গুরুমহারাজ ওনার ঘরের সামনে অর্থাৎ দক্ষিণ দিকে সিটিং করতেন _একটা বড়সড় কল্কে গাছের নিচে ।
এই ছবিতে ঐ চিত্রটি দেখা যাচ্ছে। গুরুজী দড়ির খাটিয়ায় বসে সিটিং করছেন। সামনে কিছু বিদেশীরাও রয়েছে।
[আজ ২ ৭-শে নভেম্বর। এই দিনটা আমাদের মনে থাকে না। কারন আমরা মনে প্রাণে জানি_গুরুমহারাজ আমাদের মাঝেই সতত বিরাজমান। উনি আছেন _তাই আমরাও আছি। উনি না থাকলে আমাদের অস্তিত্ব কোথায়!!]
এই ছবিতে ঐ চিত্রটি দেখা যাচ্ছে। গুরুজী দড়ির খাটিয়ায় বসে সিটিং করছেন। সামনে কিছু বিদেশীরাও রয়েছে।
[আজ ২ ৭-শে নভেম্বর। এই দিনটা আমাদের মনে থাকে না। কারন আমরা মনে প্রাণে জানি_গুরুমহারাজ আমাদের মাঝেই সতত বিরাজমান। উনি আছেন _তাই আমরাও আছি। উনি না থাকলে আমাদের অস্তিত্ব কোথায়!!]