[ন’কাকার সাথে বিভিন্ন মহাপুরুষদের যোগাযোগের কথা বলা হচ্ছিল! এবার ওনার মুখে শোনা কিছু জিজ্ঞাসা-উত্তরের আলোচনা করা যাক্! আগের দিন এইরকমই কিছু কথা হয়েছিল _আজ তারপর থেকে…. !]
ন’কাকার সাথে আমার এই ধরনের সৎসঙ্গ খুবই হোত ! ছোটখাটো সংক্ষিপ্ত সৎসঙ্গ ! যেকোনো জিজ্ঞাসার উত্তর উনি দিতেন খুবই সংক্ষিপ্ত আকারে ৷ কোন বক্তব্যকেই উনি দীর্ঘায়িত করতেন না – কিন্তু কথা বলার পর-ই এমন ঠারেঠোরে ইঙ্গিতে ব্যাপারটা বুঝিয়ে দিতেন, যাতে ওনার কথার শেষাংশ জিজ্ঞাসাকারীই বলে দিতো ! সেই টা শোনার পর উনি বলতেন – “এ্যা-এ্যাই ! ঠিকই বুঝেছো ! – তা – তুমি আবার বুঝবে না ?” বলেই হাততালি দিয়ে হাসি !
আমার পরিচিত একজন ‘চরৈবেতি পত্রিকা’-র গ্রাহক ভদ্রলোকের বাড়ি নিয়ে যাওয়া হয়েছিল ন’কাকাকে(চরৈবেতি পত্রিকা পড়েই ঐ ভদ্রলোক ন’কাকাকে নিজের বাড়িতে আনার জন্য আমাকে আগে থাকতে অনুরোধ করে রেখেছিলেন)। সেই বাড়ির পরিবেশ বা পরিস্থিতি দেখে , ওই বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসার সময় ন’কাকা আমাকে চুপি চুপি বললেন – ” বাবা । এ তো ভুতুড়ে বাড়ি ! অভিশাপগ্রস্থ পরিবেশ ! এখানে যারাই থাকবে – কেউ শান্তি পাবে না !”
তবে, এটা আমার বিশ্বাস ছিল ন’কাকা যখন একবার সেখানে পা দিয়েছেন – সেই স্থানের পরিবেশের কিছুটা হলেও balanced হয়ে যাবে! ঐ বাড়ির পরিবেশও অনেকটাই সুস্থ বা স্বাভাবিক হয়েছিল। কারণ এই প্রসঙ্গে আমার মনে পড়ে গেল গুরু মহারাজের বলা একটা ঘটনা !
তখন গুরু মহারাজ আমাদের বাড়ি (পুঃ-বর্ধমানের কাটোয়ার কাছে,রশুই গ্রামে) এসেছেন – বিভিন্ন ভক্তরা ওনাকে তাদের নিজের নিজের বাড়ি নিয়ে যাবার জন্য গুরু মহারাজের কাছে প্রার্থনা জানাচ্ছিল! গুরুমহারাজের সেই স্বভাবসিদ্ধ উত্তর (যেকোনো মহাপুরুষেরই এইটা প্রকৃতি) – ” ঐ যে গৃহকর্তা ! ওকে বলে – ওর সাথে ঠিক করে নাও, তোমার বাড়ি যাওয়া হবে কিনা!”
তবে গুরুমহারাজ সেদিন ঐরকম বলেছিলেন বটে কিন্তু গুরুমহারাজ কোন নিয়মে কোন সময়েই বাঁধা থাকতেন না! উনি অনেককেই সরাসরি বলেও দিতেন – “তোদের বাড়ি এখন যাওয়া হবেনা জানিস – পরে কোনো সময় দেখা যাবে।” অথবা “আগে তোর নিজের বাড়ি হোক – তারপর না হয় যাওয়া যাবে ।”
যাইহোক , যা বলা হচ্ছিল সেখানেই ফিরে যাই । সেদিন যখন গুরুমহারাজ আমাদের (গ্রামের) বাড়িতে দু-রাত্রি কাটিয়ে আশ্রমে ফিরে যাবার জন্য রেডি হচ্ছেন __ঠিক তখন একটি ভক্ত খুবই কাতরভাবে গুরুমহারাজের কাছে তার বাড়িতে অন্ততঃ একবার “পা” দেবার জন্য ওনার কাছে প্রার্থনা জানিয়েছিল ৷ গুরুমহারাজ আমার দিকে তাকাতেই আমি বললাম – “গুরুমহারাজ ! ওদের বাড়িটা আপনার যাবার পথেই পড়বে , সুতরাং গাড়ি থামিয়ে একবার নামলেই চলবে ।” উনি সেই রকমই করেছিলেন __একবার পাঁচ-সাত মিনিটের জন্য ওই বাড়িতে “পা” রেখেছিলেন! একটুখানি বসেছিলেন এবং সেই ছেলেটি বোধয় বাতাসা বা মন্ডা দিয়ে এক গ্লাস জলও দিয়েছিল, উনি সেটা প্রসাদ করে দিয়েছিলেন !
এরপর গুরু মহারাজ চলে গিয়েছিলেন ! অনেকদিন কেটে গেছে – একদিন গুরু মহারাজ একটা ঘরোয়া পরিবেশে হঠাৎ করে সে-ই ঘটনাটির উল্লেখ করলেন ! উনি বললেন – ” জানিস শ্রীধর ! তোদের ওখান থেকে ফেরার পথে যে ছেলেটির বাড়ি কিছুক্ষণের জন্য নেমেছিলাম , ওখানে কি দেখলাম জানিস ?” আমি অবাক হয়ে জানতে চাইলাম – ” কি দেখেছিলেন গুরুমহারাজ ?” উনি যা বললেন শুনে আমি তো অবাক হয়েছিলাম-ই , আপনারাও অবাক না হয়ে পারবেন না ! উনি বলেছিলেন – ” জানিস , ওই ছেলেটির যেখানে বাড়ি , ওই স্থানকে কেন্দ্র করে একটা ‘পুষ্কর প্রেতযোনী’ ক্রিয়াশীল রয়েছে দেখলাম ৷”
আমি তো ‘পুষ্কর প্রেতযোনী’ সম্বন্ধে কোথাও কোনো কথা কোনোদিন শুনিনি – তাই অবাক বিস্ময়ে ওনার মুখের দিকে তাকিয়ে রইলাম ! উনি বললেন – ” বহু অন্যায় করলে শাস্তি স্বরূপ এই ধরনের প্রেত অবস্থা প্রাপ্ত হয় ! আর এই ধরনের প্রেতযোনীরা বহুদিন ঐ অবস্থায় থেকে কষ্ট পায়,চট্ করে ওদের মুক্তি ঘটে না!”
এরপর ওনার কাছে বাকি কথা শুনে যা বুঝেছিলাম তা হোলো – এরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অবৈধ যৌন-অত্যাচারকারী হয় ! উনি বলেছিলেন _”এদের সূক্ষ্ম অবয়বটা কেমন হয় জানিস ! কার্টুনে বা কল্পবিজ্ঞানে ভিন্ন গ্রহের বাসিন্দাদের যে চেহারার বর্ণনা দেওয়া আছে – এদের অবয়ব খানিকটা সেইরকম ! অর্থাৎ এদের মাথাটা অনেকটা বড় এবং লম্বাটে অর্থাৎ উপরটা মোটা এবং নিচের দিকটা সরু ! চোখগুলো মোটা মোটা ও গোল গোল – দেখে মনে হবে যেন ঠেলে বেরিয়ে আসছে ! এদের কান দুটো খুব বড় এবং খাড়া খাড়া হয় ! শরীরটা বেঁটে – পা-গুলো সরু সরু , লোমহীন দেহ – মাথায় গোটা কয়েক খাড়া খাড়া স্প্রিংয়ের মতো শক্ত চুল ! এরা এই অবস্থাতেও তাদের অতৃপ্ত যৌন-সুখ খুঁজে খুঁজে ফেরে ! তাই এরা গভীর রাত্রে গৃহস্থবাড়ির আশেপাশে ঘুরে বেড়ায় এবং খোলা জানালা দিয়ে স্বামী-স্ত্রী’র মিলনদৃশ্য দেখে সুখ উপভোগ করে !
আর যে সময়ে সুক্ষ অবস্থার ঐ spirit-টি কোন দম্পতির ঐ বিশেষ দৃশ্যটি দেখছে – সেই মুহূর্তে যদি ওই দম্পতি Concieve করে তাহলে গর্ভস্থ সন্তানের মধ্যে নানা বিকৃতি দেখা দিতে পারে! জাতক কুৎসিত-দর্শন বা অদ্ভুত-দর্শন হতে পারে ! কেননা ওই Spirit-টির সূক্ষ্ম Vibration , fertilization-এর সময় ক্রিয়াশীল হয়ে যায় এবং জিনের ক্রসিং ওভারের সময় বিপর্যয় ঘটে যায় !”
ঐসব কথা শুনে আমার মনে হয়েছিল __গুরুমহারাজ সেদিন মাত্র ৫/৭ মিনিটের জন্য ওই ছেলেটির বাড়িতে পদার্পণ করার অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল ঐ প্রেতযোনী-টির মুক্তির ব্যবস্থা করে দেওয়া !!
আমরা পরবর্তী সময়ে দেখেছিলাম__গুরুমহারাজের মতো ন’কাকাও যখনই যেখানে গেছেন – সেখানেও এই একই কাজ করেছেন ! সেই স্থানের বাতাবরণকে স্বচ্ছ-পরিষ্কার-সমস্যামুক্ত করে দিয়েছেন – এটা ন’কাকার সকল ভক্তদের মতো আমারও পরিপূর্ণ বিশ্বাস!! [ক্রমশঃ]
ন’কাকার সাথে আমার এই ধরনের সৎসঙ্গ খুবই হোত ! ছোটখাটো সংক্ষিপ্ত সৎসঙ্গ ! যেকোনো জিজ্ঞাসার উত্তর উনি দিতেন খুবই সংক্ষিপ্ত আকারে ৷ কোন বক্তব্যকেই উনি দীর্ঘায়িত করতেন না – কিন্তু কথা বলার পর-ই এমন ঠারেঠোরে ইঙ্গিতে ব্যাপারটা বুঝিয়ে দিতেন, যাতে ওনার কথার শেষাংশ জিজ্ঞাসাকারীই বলে দিতো ! সেই টা শোনার পর উনি বলতেন – “এ্যা-এ্যাই ! ঠিকই বুঝেছো ! – তা – তুমি আবার বুঝবে না ?” বলেই হাততালি দিয়ে হাসি !
আমার পরিচিত একজন ‘চরৈবেতি পত্রিকা’-র গ্রাহক ভদ্রলোকের বাড়ি নিয়ে যাওয়া হয়েছিল ন’কাকাকে(চরৈবেতি পত্রিকা পড়েই ঐ ভদ্রলোক ন’কাকাকে নিজের বাড়িতে আনার জন্য আমাকে আগে থাকতে অনুরোধ করে রেখেছিলেন)। সেই বাড়ির পরিবেশ বা পরিস্থিতি দেখে , ওই বাড়ি থেকে বেরিয়ে আসার সময় ন’কাকা আমাকে চুপি চুপি বললেন – ” বাবা । এ তো ভুতুড়ে বাড়ি ! অভিশাপগ্রস্থ পরিবেশ ! এখানে যারাই থাকবে – কেউ শান্তি পাবে না !”
তবে, এটা আমার বিশ্বাস ছিল ন’কাকা যখন একবার সেখানে পা দিয়েছেন – সেই স্থানের পরিবেশের কিছুটা হলেও balanced হয়ে যাবে! ঐ বাড়ির পরিবেশও অনেকটাই সুস্থ বা স্বাভাবিক হয়েছিল। কারণ এই প্রসঙ্গে আমার মনে পড়ে গেল গুরু মহারাজের বলা একটা ঘটনা !
তখন গুরু মহারাজ আমাদের বাড়ি (পুঃ-বর্ধমানের কাটোয়ার কাছে,রশুই গ্রামে) এসেছেন – বিভিন্ন ভক্তরা ওনাকে তাদের নিজের নিজের বাড়ি নিয়ে যাবার জন্য গুরু মহারাজের কাছে প্রার্থনা জানাচ্ছিল! গুরুমহারাজের সেই স্বভাবসিদ্ধ উত্তর (যেকোনো মহাপুরুষেরই এইটা প্রকৃতি) – ” ঐ যে গৃহকর্তা ! ওকে বলে – ওর সাথে ঠিক করে নাও, তোমার বাড়ি যাওয়া হবে কিনা!”
তবে গুরুমহারাজ সেদিন ঐরকম বলেছিলেন বটে কিন্তু গুরুমহারাজ কোন নিয়মে কোন সময়েই বাঁধা থাকতেন না! উনি অনেককেই সরাসরি বলেও দিতেন – “তোদের বাড়ি এখন যাওয়া হবেনা জানিস – পরে কোনো সময় দেখা যাবে।” অথবা “আগে তোর নিজের বাড়ি হোক – তারপর না হয় যাওয়া যাবে ।”
যাইহোক , যা বলা হচ্ছিল সেখানেই ফিরে যাই । সেদিন যখন গুরুমহারাজ আমাদের (গ্রামের) বাড়িতে দু-রাত্রি কাটিয়ে আশ্রমে ফিরে যাবার জন্য রেডি হচ্ছেন __ঠিক তখন একটি ভক্ত খুবই কাতরভাবে গুরুমহারাজের কাছে তার বাড়িতে অন্ততঃ একবার “পা” দেবার জন্য ওনার কাছে প্রার্থনা জানিয়েছিল ৷ গুরুমহারাজ আমার দিকে তাকাতেই আমি বললাম – “গুরুমহারাজ ! ওদের বাড়িটা আপনার যাবার পথেই পড়বে , সুতরাং গাড়ি থামিয়ে একবার নামলেই চলবে ।” উনি সেই রকমই করেছিলেন __একবার পাঁচ-সাত মিনিটের জন্য ওই বাড়িতে “পা” রেখেছিলেন! একটুখানি বসেছিলেন এবং সেই ছেলেটি বোধয় বাতাসা বা মন্ডা দিয়ে এক গ্লাস জলও দিয়েছিল, উনি সেটা প্রসাদ করে দিয়েছিলেন !
এরপর গুরু মহারাজ চলে গিয়েছিলেন ! অনেকদিন কেটে গেছে – একদিন গুরু মহারাজ একটা ঘরোয়া পরিবেশে হঠাৎ করে সে-ই ঘটনাটির উল্লেখ করলেন ! উনি বললেন – ” জানিস শ্রীধর ! তোদের ওখান থেকে ফেরার পথে যে ছেলেটির বাড়ি কিছুক্ষণের জন্য নেমেছিলাম , ওখানে কি দেখলাম জানিস ?” আমি অবাক হয়ে জানতে চাইলাম – ” কি দেখেছিলেন গুরুমহারাজ ?” উনি যা বললেন শুনে আমি তো অবাক হয়েছিলাম-ই , আপনারাও অবাক না হয়ে পারবেন না ! উনি বলেছিলেন – ” জানিস , ওই ছেলেটির যেখানে বাড়ি , ওই স্থানকে কেন্দ্র করে একটা ‘পুষ্কর প্রেতযোনী’ ক্রিয়াশীল রয়েছে দেখলাম ৷”
আমি তো ‘পুষ্কর প্রেতযোনী’ সম্বন্ধে কোথাও কোনো কথা কোনোদিন শুনিনি – তাই অবাক বিস্ময়ে ওনার মুখের দিকে তাকিয়ে রইলাম ! উনি বললেন – ” বহু অন্যায় করলে শাস্তি স্বরূপ এই ধরনের প্রেত অবস্থা প্রাপ্ত হয় ! আর এই ধরনের প্রেতযোনীরা বহুদিন ঐ অবস্থায় থেকে কষ্ট পায়,চট্ করে ওদের মুক্তি ঘটে না!”
এরপর ওনার কাছে বাকি কথা শুনে যা বুঝেছিলাম তা হোলো – এরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই অবৈধ যৌন-অত্যাচারকারী হয় ! উনি বলেছিলেন _”এদের সূক্ষ্ম অবয়বটা কেমন হয় জানিস ! কার্টুনে বা কল্পবিজ্ঞানে ভিন্ন গ্রহের বাসিন্দাদের যে চেহারার বর্ণনা দেওয়া আছে – এদের অবয়ব খানিকটা সেইরকম ! অর্থাৎ এদের মাথাটা অনেকটা বড় এবং লম্বাটে অর্থাৎ উপরটা মোটা এবং নিচের দিকটা সরু ! চোখগুলো মোটা মোটা ও গোল গোল – দেখে মনে হবে যেন ঠেলে বেরিয়ে আসছে ! এদের কান দুটো খুব বড় এবং খাড়া খাড়া হয় ! শরীরটা বেঁটে – পা-গুলো সরু সরু , লোমহীন দেহ – মাথায় গোটা কয়েক খাড়া খাড়া স্প্রিংয়ের মতো শক্ত চুল ! এরা এই অবস্থাতেও তাদের অতৃপ্ত যৌন-সুখ খুঁজে খুঁজে ফেরে ! তাই এরা গভীর রাত্রে গৃহস্থবাড়ির আশেপাশে ঘুরে বেড়ায় এবং খোলা জানালা দিয়ে স্বামী-স্ত্রী’র মিলনদৃশ্য দেখে সুখ উপভোগ করে !
আর যে সময়ে সুক্ষ অবস্থার ঐ spirit-টি কোন দম্পতির ঐ বিশেষ দৃশ্যটি দেখছে – সেই মুহূর্তে যদি ওই দম্পতি Concieve করে তাহলে গর্ভস্থ সন্তানের মধ্যে নানা বিকৃতি দেখা দিতে পারে! জাতক কুৎসিত-দর্শন বা অদ্ভুত-দর্শন হতে পারে ! কেননা ওই Spirit-টির সূক্ষ্ম Vibration , fertilization-এর সময় ক্রিয়াশীল হয়ে যায় এবং জিনের ক্রসিং ওভারের সময় বিপর্যয় ঘটে যায় !”
ঐসব কথা শুনে আমার মনে হয়েছিল __গুরুমহারাজ সেদিন মাত্র ৫/৭ মিনিটের জন্য ওই ছেলেটির বাড়িতে পদার্পণ করার অন্যতম উদ্দেশ্য ছিল ঐ প্রেতযোনী-টির মুক্তির ব্যবস্থা করে দেওয়া !!
আমরা পরবর্তী সময়ে দেখেছিলাম__গুরুমহারাজের মতো ন’কাকাও যখনই যেখানে গেছেন – সেখানেও এই একই কাজ করেছেন ! সেই স্থানের বাতাবরণকে স্বচ্ছ-পরিষ্কার-সমস্যামুক্ত করে দিয়েছেন – এটা ন’কাকার সকল ভক্তদের মতো আমারও পরিপূর্ণ বিশ্বাস!! [ক্রমশঃ]