গুরু মহারাজ স্বামী পরমানন্দ যখন ইউরোপ মহাদেশের বিভিন্ন দেশ ঘুরে এসে বনগ্রাম পরমানন্দ মিশনে সিটিং-এ সেইসব দেশের নানান ঘটনার কথা বলছিলেন, আমরা এখানে সেই সব কথাই আলোচনা করছিলাম । তিনি বলেছিলেন – ইউরোপ মহাদেশের সব দেশ-ই যে উন্নত তা কিন্তু নয় ! ইউরোপ মহাদেশের অনেক দেশ রয়েছে যেগুলো খুব গরিব দেশ – সেইসব দেশেরও অনেক মানুষ খেতে পায় না, অনেকগুলি দেশ রয়েছে যেগুলি যুদ্ধ বিধ্বস্ত ও নানান সমস্যায় জর্জরিত! সেসব দেশে সিভিল ওয়ার চলছে (১৯৯২ – ১৯৯৩ সালে অন্ততঃ চলেছিল) ! উনি নাম করেছিলেন – বসনিয়া, সার্বিয়া, কয়েকটি শ্লাভ কান্ট্রি – ইত্যাদি দেশের, সবগুলোর নাম মনে নেই ! গুরু মহারাজ ওইসব দেশগুলির মধ্যেও দু-একটি তে গিয়েছিলেন । সেখানে উনি নিজের চোখে দেখেছিলেন মানুষের অভাব-অনটন, মানুষের প্রতি মানুষের অবিচার – নির্যাতন ! একদল চুষে খাচ্ছে – অপর দল শুধু চুপসে যাচ্ছে, দলে দলে মানুষ ভিক্ষা করে, অন্য দেশে মাইগ্রেট করে !
আবার ইউরোপের উন্নত দেশগুলি সম্বন্ধে বলতে গিয়ে গুরুমহারাজ বলেছিলেন – ” ইউরোপের উন্নত দেশগুলি খুবই উন্নত! এতটাই উন্নত যে তোমরা যারা এখানে বসে আছো (তাদের মধ্যে যাদের ওদেশে যাওয়া আছে তাদের কথা আলাদা, কিন্তু বাকিরা), তারা চিন্তাও করতে পারবে না – ওইসব দেশের শহর-নগরগুলি কতটা উন্নত বা নাগরিক জীবন কতটা আধুনিক ! আধুনিক মানে অত্যাধুনিক ! বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ঐ উন্নত দেশগুলির মানুষেরা চরমভাবে যন্ত্রনির্ভর হয়ে পড়েছে – ম্যানুয়াল কাজকর্ম করার আর বিশেষ প্রয়োজনই হয় না !
যদি সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত একটা সাধারণ নাগরিকের জীবনযাত্রা পর্যালোচনা করা যায়, তাহলে তোমাদের হয়তো খানিকটা ধারণা হবে ৷ ধরো _একজন মানুষ সকালে ঘুম থেকে উঠলো ৷ উঠে যদি কারো Bed Tea বা Coffee খাওয়ার অভ্যাস থাকে, তাহলে বিছানার পাশে থাকা কোন একটা সুইচ টিপে দিলেই দেওয়াল থেকেই একটা র্যাক বেরিয়ে আসবে যেখানে Tea-maker বা Coffi-maker রয়েছে ৷ সেখানে সবই রয়েছে – মায় চা বা কফি খাবার কাপ বা গ্লাসও রয়েছে ৷ এবার শুধুমাত্র ‘নব’ ঘুরিয়ে ঢেলে – দুধ চিনি মিশিয়ে খেয়ে নিলেই হলো! ওই একই কায়দায় অর্থাৎ সুইচ টিপে দিলেই দেওয়াল থেকে বেসিন বেরিয়ে আসতে পারে – যেখানে গরম জল রয়েছে, রয়েছে টুথব্রাশ বা পেস্ট । বিছানায় বসে বসেই দাঁত-মুখ প্রক্ষালন করে নেওয়াই যায়!
এবার Attach আধুনিক পায়খানা বাথরুমে স্নান ও প্রাতঃকৃত্য সেরে নেওয়াই যায় ৷ উন্নত দেশগুলির বাথরুম পায়খানা এদেশের যেকোনো শোবার ঘর এমনকি ঠাকুর ঘরের থেকেও পরিষ্কার-ঝকঝকে এবং আলো ঝলমল ! সেখানে খবরের কাগজ রয়েছে, রয়েছে টিভিও ! ঠান্ডাজল-গরমজল, বিভিন্নরকম শাওয়ার, বড় বড় চিনামাটির ‘টাব’ সেট করা রয়েছে, যেখানে তুমি শুয়ে স্নান করতে পারবে ৷ ওই বাথটাবেই বিভিন্ন সুইচ রয়েছে যা থেকে ঠান্ডাজল, গরমজল, লিকুইড সোপ, ফোম্ ইত্যাদি সবকিছু ঢালা বা কন্ট্রোল করা যায় ! টাব থেকে উঠে এসে ড্রায়ারের সামনে কিছুক্ষণ দাঁড়ালেই গা-চুল সব শুকিয়ে যাবে। এইভাবেই পোশাকও দেওয়ালের মধ্যে থাকা আলমারীর মধ্যে থেকে বেরিয়ে আসবে – বেরিয়ে আসবে প্রসাধনী দ্রব্যও ! সাজুগুজু হয়ে গেলে এবার বিছানায় বসে বসেই টিপতে হবে রিমোট কন্ট্রোলের Button ! তাহলে তুমি যদি কোন অ্যাপার্টমেন্টের ৫ তলা বা ৭ তলাতেও থাকো – গ্রাউন্ড ফ্লোরে গ্যারেজে থাকা গাড়ি – ওই রিমোটের নির্দেশ অনুযায়ী নিচ থেকে উপরে তোমার ঘরের সামনে উঠে চলে আসবে ! এবার শুধু তুমি একটু কষ্ট করে ওই গাড়িতে গিয়ে বসো – তাহলেই হবে। এইবার Auto-mode টিপে destination সেট করে দিলেই – ওই গাড়ি আপনা-আপনি তোমাকে তোমার নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছে দেবে । পথে ট্রাফিক নিয়ম নিজেই মানবে – নিজেই বাঁদিক-ডানদিক করবে, তুমি শুধু গাড়িতে বসে বসে এই ফাঁকে তোমার অফিসের নির্দিষ্ট কিছু কাজ সেরে নিতে পারো! অফিস থেকে ফেরাও একইভাবে হতে পারে! খাওয়া দাওয়া বেশিরভাগেরই বাইরে _কোন বাড়িতেই প্রায় রান্নাঘর নাই! ঘরে কিছু ড্রাই ফুড, প্যাকড্ বা টিনড্ ফুড থাকে! ঘরে রুম ক্লিনার রয়েছে, এমনকি পায়খানাও পরিস্কার হয়ে যায় _জল ঢেলে পরিস্কার করতে হয় না!
ওসব দেশের রাস্তাঘাট, রেলওয়ে প্ল্যাটফর্ম, শহরের প্রতিটি বাড়িঘর – সবই ঝকঝকে !ওখানকার ট্রেন-বাস একদম নিয়ম মেনে চলাচল করে – এতটুকু সময়ের হেরফের হয় না ! ওসব দেশে মানুষদেরকে ‘মানব সম্পদ’ হিসাবে মান্যতা দেওয়া হয় ! তাই যে কোনো মানুষের সময়ের ‘দাম’ আছে । কোন কারণে ট্রেন লেট্ করলে – রেল কোম্পানির উপর যাত্রীরা ‘কেস’ ঠুকে দিলে – বহু টাকা Compensation হিসাবে পায় ! ওসব দেশে ডাক্তারখানার পাশেই থাকে কোন না কোন উকিলের চেম্বার ! ডাক্তাররা রোগীর সঙ্গে যদি কোনরকম বাজে ব্যবহার করে, অকারণে রোগীকে বসিয়ে রাখে, রোগীর রোগ যদি সময়মতো না সারে – ইত্যাদি বা আরো অন্য কারণে ওখানকার নাগরিকরা ডাক্তারদের Against-এ ‘কেস’ ঠুকে দেয় – ফলস্বরূপ ডাক্তারের মোটা টাকা জরিমানা এবং সেটা ওই রোগীর প্রাপ্তি ! আইন ব্যবস্থা এতটাই উন্নত যে, যদি কোনো রোগী ক্যান্সারে আক্রান্ত হয় এবং প্রমাণিত হয় যে সে ওই Patient _যে বিশেষ ব্র্যান্ডের সিগারেট খেতো – সেটা থেকেই হয়েছে, তাহলে ওই সিগারেট কোম্পানিকে হয়তো কয়েক লক্ষ টাকা ঐ পেশেন্টকে দিতে হবে !
ওখানে বেশিরভাগ কেস হয় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ! বিবাহ বিচ্ছেদের মামলার সংখ্যা বেশি নয় – বেশিটা হোল স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর ‘রেপ কেস’ ! যেটা হয়তো আমাদের মতো বিশাল একটা দেশে এই ধরনের কেস হয়তো হাতেগোনা গোটাকয়েক আছে কিনা সন্দেহ ! আসলে মেয়েদেরকে ওইসব দেশের সংবিধানে প্রচণ্ড স্বাধীনতা ও অধিকার দেওয়া আছে ৷ এছাড়া ওখানকার মেয়েরা পুরুষদের থেকেও বেশি শিক্ষিত, স্মার্ট, আপ-টু-ডেট ! ছেলেরা ছোটবেলা থেকেই উৎশৃংখল__নেশা করে, হৈ-হুল্লোড় ভালোবাসে, নানা রকম ঝুঁকিপূর্ণ গেমে মাতে বা জুয়া খেলে, রাইডিং-র্্যাফটিং – ড্রাইভিং-রেসিং ইত্যাদিতেই যৌবনটা কাটিয়ে দেয়! অপরপক্ষে মেয়েরা অতটা উশৃঙ্খলা হয়না, তাই তারা পড়াশোনায় বা অন্য field-এ অপেক্ষাকৃত বেশি Successful হয় ! [ক্রমশঃ]
আবার ইউরোপের উন্নত দেশগুলি সম্বন্ধে বলতে গিয়ে গুরুমহারাজ বলেছিলেন – ” ইউরোপের উন্নত দেশগুলি খুবই উন্নত! এতটাই উন্নত যে তোমরা যারা এখানে বসে আছো (তাদের মধ্যে যাদের ওদেশে যাওয়া আছে তাদের কথা আলাদা, কিন্তু বাকিরা), তারা চিন্তাও করতে পারবে না – ওইসব দেশের শহর-নগরগুলি কতটা উন্নত বা নাগরিক জীবন কতটা আধুনিক ! আধুনিক মানে অত্যাধুনিক ! বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিকে কাজে লাগিয়ে ঐ উন্নত দেশগুলির মানুষেরা চরমভাবে যন্ত্রনির্ভর হয়ে পড়েছে – ম্যানুয়াল কাজকর্ম করার আর বিশেষ প্রয়োজনই হয় না !
যদি সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত একটা সাধারণ নাগরিকের জীবনযাত্রা পর্যালোচনা করা যায়, তাহলে তোমাদের হয়তো খানিকটা ধারণা হবে ৷ ধরো _একজন মানুষ সকালে ঘুম থেকে উঠলো ৷ উঠে যদি কারো Bed Tea বা Coffee খাওয়ার অভ্যাস থাকে, তাহলে বিছানার পাশে থাকা কোন একটা সুইচ টিপে দিলেই দেওয়াল থেকেই একটা র্যাক বেরিয়ে আসবে যেখানে Tea-maker বা Coffi-maker রয়েছে ৷ সেখানে সবই রয়েছে – মায় চা বা কফি খাবার কাপ বা গ্লাসও রয়েছে ৷ এবার শুধুমাত্র ‘নব’ ঘুরিয়ে ঢেলে – দুধ চিনি মিশিয়ে খেয়ে নিলেই হলো! ওই একই কায়দায় অর্থাৎ সুইচ টিপে দিলেই দেওয়াল থেকে বেসিন বেরিয়ে আসতে পারে – যেখানে গরম জল রয়েছে, রয়েছে টুথব্রাশ বা পেস্ট । বিছানায় বসে বসেই দাঁত-মুখ প্রক্ষালন করে নেওয়াই যায়!
এবার Attach আধুনিক পায়খানা বাথরুমে স্নান ও প্রাতঃকৃত্য সেরে নেওয়াই যায় ৷ উন্নত দেশগুলির বাথরুম পায়খানা এদেশের যেকোনো শোবার ঘর এমনকি ঠাকুর ঘরের থেকেও পরিষ্কার-ঝকঝকে এবং আলো ঝলমল ! সেখানে খবরের কাগজ রয়েছে, রয়েছে টিভিও ! ঠান্ডাজল-গরমজল, বিভিন্নরকম শাওয়ার, বড় বড় চিনামাটির ‘টাব’ সেট করা রয়েছে, যেখানে তুমি শুয়ে স্নান করতে পারবে ৷ ওই বাথটাবেই বিভিন্ন সুইচ রয়েছে যা থেকে ঠান্ডাজল, গরমজল, লিকুইড সোপ, ফোম্ ইত্যাদি সবকিছু ঢালা বা কন্ট্রোল করা যায় ! টাব থেকে উঠে এসে ড্রায়ারের সামনে কিছুক্ষণ দাঁড়ালেই গা-চুল সব শুকিয়ে যাবে। এইভাবেই পোশাকও দেওয়ালের মধ্যে থাকা আলমারীর মধ্যে থেকে বেরিয়ে আসবে – বেরিয়ে আসবে প্রসাধনী দ্রব্যও ! সাজুগুজু হয়ে গেলে এবার বিছানায় বসে বসেই টিপতে হবে রিমোট কন্ট্রোলের Button ! তাহলে তুমি যদি কোন অ্যাপার্টমেন্টের ৫ তলা বা ৭ তলাতেও থাকো – গ্রাউন্ড ফ্লোরে গ্যারেজে থাকা গাড়ি – ওই রিমোটের নির্দেশ অনুযায়ী নিচ থেকে উপরে তোমার ঘরের সামনে উঠে চলে আসবে ! এবার শুধু তুমি একটু কষ্ট করে ওই গাড়িতে গিয়ে বসো – তাহলেই হবে। এইবার Auto-mode টিপে destination সেট করে দিলেই – ওই গাড়ি আপনা-আপনি তোমাকে তোমার নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছে দেবে । পথে ট্রাফিক নিয়ম নিজেই মানবে – নিজেই বাঁদিক-ডানদিক করবে, তুমি শুধু গাড়িতে বসে বসে এই ফাঁকে তোমার অফিসের নির্দিষ্ট কিছু কাজ সেরে নিতে পারো! অফিস থেকে ফেরাও একইভাবে হতে পারে! খাওয়া দাওয়া বেশিরভাগেরই বাইরে _কোন বাড়িতেই প্রায় রান্নাঘর নাই! ঘরে কিছু ড্রাই ফুড, প্যাকড্ বা টিনড্ ফুড থাকে! ঘরে রুম ক্লিনার রয়েছে, এমনকি পায়খানাও পরিস্কার হয়ে যায় _জল ঢেলে পরিস্কার করতে হয় না!
ওসব দেশের রাস্তাঘাট, রেলওয়ে প্ল্যাটফর্ম, শহরের প্রতিটি বাড়িঘর – সবই ঝকঝকে !ওখানকার ট্রেন-বাস একদম নিয়ম মেনে চলাচল করে – এতটুকু সময়ের হেরফের হয় না ! ওসব দেশে মানুষদেরকে ‘মানব সম্পদ’ হিসাবে মান্যতা দেওয়া হয় ! তাই যে কোনো মানুষের সময়ের ‘দাম’ আছে । কোন কারণে ট্রেন লেট্ করলে – রেল কোম্পানির উপর যাত্রীরা ‘কেস’ ঠুকে দিলে – বহু টাকা Compensation হিসাবে পায় ! ওসব দেশে ডাক্তারখানার পাশেই থাকে কোন না কোন উকিলের চেম্বার ! ডাক্তাররা রোগীর সঙ্গে যদি কোনরকম বাজে ব্যবহার করে, অকারণে রোগীকে বসিয়ে রাখে, রোগীর রোগ যদি সময়মতো না সারে – ইত্যাদি বা আরো অন্য কারণে ওখানকার নাগরিকরা ডাক্তারদের Against-এ ‘কেস’ ঠুকে দেয় – ফলস্বরূপ ডাক্তারের মোটা টাকা জরিমানা এবং সেটা ওই রোগীর প্রাপ্তি ! আইন ব্যবস্থা এতটাই উন্নত যে, যদি কোনো রোগী ক্যান্সারে আক্রান্ত হয় এবং প্রমাণিত হয় যে সে ওই Patient _যে বিশেষ ব্র্যান্ডের সিগারেট খেতো – সেটা থেকেই হয়েছে, তাহলে ওই সিগারেট কোম্পানিকে হয়তো কয়েক লক্ষ টাকা ঐ পেশেন্টকে দিতে হবে !
ওখানে বেশিরভাগ কেস হয় স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ! বিবাহ বিচ্ছেদের মামলার সংখ্যা বেশি নয় – বেশিটা হোল স্বামীর বিরুদ্ধে স্ত্রীর ‘রেপ কেস’ ! যেটা হয়তো আমাদের মতো বিশাল একটা দেশে এই ধরনের কেস হয়তো হাতেগোনা গোটাকয়েক আছে কিনা সন্দেহ ! আসলে মেয়েদেরকে ওইসব দেশের সংবিধানে প্রচণ্ড স্বাধীনতা ও অধিকার দেওয়া আছে ৷ এছাড়া ওখানকার মেয়েরা পুরুষদের থেকেও বেশি শিক্ষিত, স্মার্ট, আপ-টু-ডেট ! ছেলেরা ছোটবেলা থেকেই উৎশৃংখল__নেশা করে, হৈ-হুল্লোড় ভালোবাসে, নানা রকম ঝুঁকিপূর্ণ গেমে মাতে বা জুয়া খেলে, রাইডিং-র্্যাফটিং – ড্রাইভিং-রেসিং ইত্যাদিতেই যৌবনটা কাটিয়ে দেয়! অপরপক্ষে মেয়েরা অতটা উশৃঙ্খলা হয়না, তাই তারা পড়াশোনায় বা অন্য field-এ অপেক্ষাকৃত বেশি Successful হয় ! [ক্রমশঃ]