লেখক

Shridhar_Author

ছোটোবেলা থেকেই ওনার ঠাকুর দেবতা এবং সাধু-সন্তের প্রতি একটা অমোঘ আকর্ষণ ছিল ফলে স্থানীয় অঞ্চলে যতগুলি সাধুর আশ্রম আছে সব জায়গাতেই তার যাতায়াত ছিল কিন্তু সেই অন্বেষণ তাকে পৌঁছে দিয়েছিল একেবারে চরম ঠিকানায়, বাউল শরীরে অবতীর্ণ এযুগের যুবপুরুষ স্বামী পরমানন্দের কাছে । স্বামী পরমানন্দ‌ই তার জীবনের মোড় অন্যদিকে ঘুরিয়ে দিয়েছিলেন । কারণ স্বামী পরমানন্দের শিক্ষা থেকে তিনি বুঝেছিলেন __আর পাঁচটা সাধারণ মানুষের ন্যায় ভোগ-ঐশ্বর্যপূর্ণ, জীবিকা-সর্বস্ব জীবন কাটানোর চাইতে, ঈশ্বরের চিন্তায় ও তাঁর কাজে নিয়োজিত থেকে জীবন কাটানো অনেক বেশি আনন্দের ও শান্তির।

ইং ১৯৮৩ সালে স্বামী পরমানন্দের সাথে সাক্ষাৎ-এর কিছুদিন পর থেকেই, গুরু মহারাজ স্বামী পরমানন্দের সিটিং-এ (গুরু মহারাজ প্রত্যহ সকাল বিকাল উপস্থিত ভক্তজনেদের সাথে জিজ্ঞাসা উত্তরের মাধ্যমে আধ্যাত্মিক আলোচনা করতেন।)আলোচিত কথাগুলি উনি ডায়েরিতে লিখে রাখতেন। ১৯৮৯/৯০ সালে স্বামী পরমানন্দ প্রথমবার বিদেশ যাত্রার আগে স্বামী স্বরূপানন্দ(বনগ্রাম পরমানন্দ মিশন থেকে প্রকাশিত ত্রৈমাসিক পত্রিকা “চরৈবেতি”-র সম্পাদক)-এর অনুরোধে শ্রীধর বাবুর ডায়েরির লেখা পাঠ করে সন্তুষ্ট হন এবং “চরৈবেতি” পত্রিকায় সেগুলি ধারাবাহিকভাবে প্রকাশ করতে বলেন। গুরুজী স্বামী পরমানন্দ নিজেই সেই লেখার নামকরণ করেন__”কথা প্রসঙ্গে”! এরপর থেকে স্বামী স্বরূপানন্দ আজ(২০২২ সাল) পর্যন্ত সেই লেখাগুলি প্রকাশ করে চলেছেন। ১৯৯৭/৯৮ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত শ্রীধর বাবু, গুরুদেব স্বামী পরমানন্দের অধিক সঙ্গ-সুধা লাভের লোভে এবং তাঁরই অনুমতিক্রমে বনগ্রাম পরমানন্দ মিশন হাইস্কুলে আবাসিক স্বেচ্ছাশ্রমী শিক্ষক হিসাবে কাজ করেছিলেন।

এছাড়াও শ্রীধর বাবু আলাদা করে “কথা প্রসঙ্গে” নামের আরো নয়টি খন্ড(চরৈবেতিতে প্রকাশিত ছাড়া )লিখে ফেলেছেন,তার পাঁচটি খন্ড ইতিমধ্যেই বনগ্রাম আশ্রমের চরৈবেতি কার্যালয় থেকে প্রকাশিত হয়ে গেছে। অতি সম্প্রতি সোস্যাল মিডিয়া(ফেসবুক)কে কাজে লাগিয়ে, #”পুরোনো সেই বনগ্রামের কথা”#_এই নামে ধারাবাহিকভাবে উনি ‘বনগ্রামের সাথে এবং গুরু মহারাজের সাথে ওনার কিভাবে যোগাযোগ হয়েছিল’ সেখান থেকে শুরু করে বনগ্রাম সংক্রান্ত নানান ঘটনা, গুরুজীর সিটিং-এর আলোচনা ইত্যাদি অনেককিছু তুলে ধরছেন। এতে সাধারণ ভক্তদের খুবই উপকার হোচ্ছে__কারণ যারা স্বামী পরমানন্দের কাছে খুবই কম যেতে পেরেছে বা একেবারেই যেতে পারিনি__ তাদের কাছে সেই সব দিনের কথা, গুরু মহারাজের কথা, গুরু মহারাজের পার্ষদদের কথা__ খুব সহজেই মোবাইলের মাধ্যমে পৌঁছে যাচ্ছে। এতে করে কি হোচ্ছে ____যারা বনগ্রাম আশ্রমে যেতে পারে না, তারা বাড়িতে বসেই গুরুজীর বিভিন্ন আলোচনা পড়তে পেরে__ নিজেদেরকে ধন্য করতে পারছে।।

এইভাবেই গুরু মহারাজ-কেন্দ্রীক জীবন যাপন করে চলেছেন__পরমানন্দ মিশন থেকে প্রকাশিত “কথা প্রসঙ্গে”-র সংকলক শ্রীধর ব্যানার্জী।।

Shridhar_Author
Shridhar_Author

এছাড়াও শ্রীধর বাবু আলাদা করে “কথা প্রসঙ্গে” নামের আরো নয়টি খন্ড(চরৈবেতিতে প্রকাশিত ছাড়া )লিখে ফেলেছেন,তার পাঁচটি খন্ড ইতিমধ্যেই বনগ্রাম আশ্রমের চরৈবেতি কার্যালয় থেকে প্রকাশিত হয়ে গেছে। অতি সম্প্রতি সোস্যাল মিডিয়া(ফেসবুক)কে কাজে লাগিয়ে, #”পুরোনো সেই বনগ্রামের কথা”#_এই নামে ধারাবাহিকভাবে উনি ‘বনগ্রামের সাথে এবং গুরু মহারাজের সাথে ওনার কিভাবে যোগাযোগ হয়েছিল’ সেখান থেকে শুরু করে বনগ্রাম সংক্রান্ত নানান ঘটনা, গুরুজীর সিটিং-এর আলোচনা ইত্যাদি অনেককিছু তুলে ধরছেন। এতে সাধারণ ভক্তদের খুবই উপকার হোচ্ছে__কারণ যারা স্বামী পরমানন্দের কাছে খুবই কম যেতে পেরেছে বা একেবারেই যেতে পারিনি__ তাদের কাছে সেই সব দিনের কথা, গুরু মহারাজের কথা, গুরু মহারাজের পার্ষদদের কথা__ খুব সহজেই মোবাইলের মাধ্যমে পৌঁছে যাচ্ছে। এতে করে কি হোচ্ছে ____যারা বনগ্রাম আশ্রমে যেতে পারে না, তারা বাড়িতে বসেই গুরুজীর বিভিন্ন আলোচনা পড়তে পেরে__ নিজেদেরকে ধন্য করতে পারছে।।

এইভাবেই গুরু মহারাজ-কেন্দ্রীক জীবন যাপন করে চলেছেন__পরমানন্দ মিশন থেকে প্রকাশিত “কথা প্রসঙ্গে”-র সংকলক শ্রীধর ব্যানার্জী।।